স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ (সিডিসি) শাখার লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. হালিমুর রশীদ বলেন, ডেঙ্গু রোগীরা তিন থেকে ছয় দিন ধরে জ্বরে ভোগার পর হাসপাতালে আসছে।মারা যাওয়া ১১৪ জন রোগীর তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ৫৭.৮৯ শতাংশই হাসপাতালে ভর্তির প্রথম দিন মারা গেছে। বেশির ভাগের মৃত্যু হয়েছে ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে; মৃত্যুর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কারণ এক্সপান্ডেড ডেঙ্গু সিনড্রোম। এরপর রয়েছে কার্ডিয়াক শক। ডেঙ্গুর ধরন হলো চারটি। ডেন-১, ডেন-২, ডেন-৩ ও ডেন-৪।জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, ডেঙ্গু এখন আর শহরের রোগ নয়। এটি সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। তাই দেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে, প্রতিটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ডেঙ্গু পরীক্ষা চালু করতে হবে। যারা পজিটিভ হবে, তাদের বিশেষ চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। একই সঙ্গে মশা নিধনে স্থানীয় সরকারের কর্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।