শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ
বাঁচতে চাই জ্যোতি অনাহারে আছে শিশুসন্তান মহিদ হাসান
বাঁচতে চাই জ্যোতি অনাহারে আছে শিশুসন্তান মহিদ হাসান

বাঁচতে চাই জ্যোতি অনাহারে আছে শিশুসন্তান মহিদ হাসান

সেলিম খানঃ

একজন অসহায় মেয়ে জ্যোতি( ২০)জন্য সাহায্য চাই।কলারোয়া থানার সোনাবাড়িয়া দক্ষিণ পাড়া গ্রামের এক হতদরিদ্র দিনমজুর আব্দুল বারির মেয়ে জ্যোতি (২০)।জ্যোতি নিজেও মা হয়েছে ৫ মাস আগে এখন আর আগের মতন চলাচল করতে পারে না এই জ্যোতি। যার জন্য মা ও ৫ মাসের শিশু ছেলের জীবন বিপন্ন দিকে।সুস্থ হয়ে উঠতে প্রয়োজন প্রচুর টাকার যা পরিবারের জন্য একটি কল্পনা অতীত। চিকিৎসার জন্য যে অর্থের প্রয়োজন এই পরিবারের পক্ষে কখনোই সম্ভব না। জ্যোতি বিয়ে হয়েছিল সোনাবাড়িয়া ইউনিয়নের ভাটিয়ালি গ্রামের মেহদি হাসান এর সাথে মাসখানেক আগে একটি অ্যাক্সিডেন্টে খুইয়েছেন অনেক টাকা। যার বেশিরভাগই যোগান দিয়েছে শ্বশুরবাড়ি থেকে।

মরার পরে খাড়ার ঘা এটাকেই বলে মহেদি সুস্থ উঠলেও টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয় জ্যোতি।টাইফয়েড জ্বর আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে যেটি একপর্যায়ে হাত পা চিকন হতে থাকে জ্যোতি। এ সময় চিকিৎসার জন্য নেয়া হয় সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ, সাতক্ষীরা সিবি হাসপাতাল, সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল, এতে কোন উপকার না হওয়াতে। যশোর ইবনে সিনাতে শরণাপন্ন হন ভুক্তভোগীর বাবা সেখানে সিটি স্ক্যান এর মাধ্যমে জানা যায় জ্যোতি মাথায় জমতে শুরু করেছে পানি যা অপারেশন না করলে মৃত্যুর মুখে ঠেলে নিয়ে যাবে জ্যোতিকে।

এই পর্যন্তই জ্যোতি বাবা চিকিৎসা করিয়েছেন নিজের চাষের একটি মাত্র সম্বল ধানের জমি বিক্রি করে আর সমিতি থেকে টাকা তুলে। যা এখন হাসপাতালে ঘুরতে ঘুরতে শূন্যের কোঠায় তাই এখন হাত পেতেছেন বিত্তবানদের কাছে। পত্রিকাটির মাধ্যমে সাহায্য চেয়েছেন বিত্তবান ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের কাছে চার লক্ষ টাকা পারে জ্যোতি জীবন বাঁচাতে।
এই বিষয়ে জ্যোতি মা মেহেরুন্নেসা সাংবাদিকদেরকে জানান, আমার মেয়ে সুখে শান্তিতে সংসার করছিল, মাসখানিক আগে আমার জামাই একটি গাড়ি এক্সিডেন্টে পা ভেঙে যায়। জামাই সুস্থ হতে না হতেই আমার মেয়ের টাইফয়েড জ্বরের দেখা দেয় মাথা ঘুরতে থাকে।আমরা মেয়েকে নিয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি করি মেয়ে দিন দিন খাওয়ার রুচি কমতে থাকে হাত পা চিকন হতে থাকে। এখন আর বিছানা থেকে উঠতে পারে না আমার মেয়ের একমাত্র ছেলে সে এখন মায়ের দুধ পায়না। চিকিৎসার ব্যয় করতে করতে বাচ্চাটির দুধ কেনার টাকাও নেই আমাদের কাছে। আমার মেয়ে সুস্থ হতে এখন তিন থেকে চার লক্ষ টাকার প্রয়োজন আমাদের হাতে একটি টাকাও নেই বাচ্চাকে দুধ কিনার টাকা নেই আমাদের কাছে।মেয়ের চাচার সাথে কথা বললে তিনি জানান, আমি বিভিন্ন বিত্তবানদের সাথে কথা বলছি কিছু সাহায্য ছাড়াই পরিবারটি আর কোনো রাস্তা নেই। এবং তিনি সাংবাদিকদের মাধ্যমে বিত্তবান এবং সামাজিক সংগঠন গুলোর কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে আহ্বান করেছেন।

সাহায্য পাঠানোর জন্য-

BANK ACCOUNT:
MD. NAZMUL HASAN
110.101.208774
DHANMONDI BRANCH
DUTCH BANGLA BANK DBBL

PERSONAL BKASH NUMBER:01754279897 MR.SHAHID (ELDER BROTHER)

About The Author

Related posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: কপি থেকে বিরত থাকুন,ধন্যবাদ।