সেলিম খান প্রতিনিধি :
কলারোয়া উপজেলার প্রাণীসম্পদের মাঠ কর্মী প্রাণীসম্পদ অফিসের ভিএস দ্বারা প্রতরানার শিকার হয়েছে।প্রাণীসম্পদের কাজ গ্রাম মানুষেরর দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে প্রতিটা ইউনিয়নে ১জন সিল ও ১ জন এআই কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকেন।
এদের কাজ ইউনিয়নের মানুষের মধ্যে কম খরচে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান ও খামার কাজে প্রকল্পগত বিভিন্ন কাজ করা। সেচ্ছাসেবী হিসাবে তারা কাজ করে বাংলাদেশ সারকার নাম মাত্র ৬,০০০ টাকা বেতন প্রদান করে থাকেন। তারা সেচ্ছাসেবী হিসাবে মানুষের প্রাণীকে সেবা দিয়ে যে সামান্য সম্মানী দিয়ে চলে তাদের সংসার।
৩১ তারিখ এ দুপুরে সরকারি মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা বেতনের চেক আনতে গেলে।
কলারোয়াব প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ভেটেনারি সার্জন সাইফুল ইসলাম, গোলাম রসুলকে ডেকে নিয়ে নিজের রুমে বসেয়ে রাখেন। চেক বিতরণ শেষ হলে সকল এইআই কর্মী সিল কর্মীরা চলে গেলেও গোলাম রসুলকে জোরপূর্বক বসিয়ে রাখে নিজের রুমে। সবাই চলে যাওয়ার পরে ভেটেনারি সার্জন সাইফুল ইসলাম গোলাম রসুলকে ভুয়া ডাক্তার হিসেবে জোরপূর্বক কোড পেপারে লিখিত জবানবন্দি নেন এবং ভুয়া তৈরি ডাক্তারি করার অপরাধে 20000 টাকা জরিমানা করেন,এবং ব্যাগপত্রও ফোন করে নেন । তিনি সেখানে বসে বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে কর্জ করে টাকাটা পরিশোধ করেন।তিনি অফিসের কর্মকর্তা দাবি করলেও মানতে নারাজ ছিলেন সে সময় সাইফুল ইসলাম।পুলিশের ভয় দেখান ভেটেনারি সার্জন সাইফুল ইসলাম।
পরবর্তীতে এই কথা জানাজানি হলে ভি এস তার কুকর্ম ডাকতে তার অফিসের কিছু কুচক্রী মহলের সাংবাদিকদেরকে আটকানোর চেষ্টা করে। ঘটনাকে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করে সেই কুচক্র কারীরা। বিভিন্ন প্রকল্পের অনিয়মের কথা তুলে ধরেন গোলাম রসূল কিন্তু এ বিষয়ে তিনি কোনো বক্তব্য দেননি ভেটেনারি সার্জন সাইফুল ইসলাম। সেসময় বিভিন্ন স্থান থেকে আসা খামারিরা তুলে ধরেন তার দুর্ব্যবহার ও কোন প্রাণীর জন্য ওষুধ না দেওয়ার ঘটনা ও।
কলারোয়া প্রাণিসম্পদ অফিসের কর্মকর্তা অমল কুমার সরকার কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি এই বিষয়ে কিছুই জানতাম না। আজ গোলাম রসূল জানালো তাই জানতে পারলাম। এই জরিপানা সময় থানা পুলিশ আছে জানালেও কলারোয়া থানা ইনচার্জ অফিসার এ বিষয়ে কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন সাংবাদিকদের।
গোলাম রসূল সাংবাদিকদের জানান,সারের বিভিন্ন দুর্নীতির সাথে আমি জড়িত হতে চাইনা আমি এ কাজটা স্যারের করে দেই না তাই আমাকে ডাক্তারি করা থেকে বাদ দিতে এমনটা করেছে।
কলারোয়া উপজেলা নির্বাহি অফিসার সাংবাদিকদেরকে জানান ৩১ডিসেম্বর কোন ডাক্তারকে জরিমানা করা হয়েছে কিনা এ বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না।