সোমবার, ২০ মে ২০২৪

সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ
এলসেভিয়ারের বিশ্বসেরা ২% গবেষক তালিকায় যবিপ্রবির তিন শিক্ষক
এলসেভিয়ারের বিশ্বসেরা ২% গবেষক তালিকায় যবিপ্রবির তিন শিক্ষক

এলসেভিয়ারের বিশ্বসেরা ২% গবেষক তালিকায় যবিপ্রবির তিন শিক্ষক

যবিপ্রবি প্রতিনিধি:

বিশ্বসেরা ২% গবেষকের তালিকায় স্থান পেয়েছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(যবিপ্রবি) তিনজন শিক্ষক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং নেদারল্যান্ডস ভিত্তিক বিশ্বের প্রথম সারির চিকিৎসা ও বিজ্ঞান বিষয়ক নিবন্ধ প্রকাশনা সংস্থা “এলসেভিয়ার” এর সমন্বিত জরিপে চলতি বছরের গত ৪ অক্টোবর (বুধবার) এ তালিকা প্রকাশ করা হয়।

তালিকায় পুরো এক বছরের গবেষণা ও আরেকটি পেশাগত ভিত্তিতে সেরা গবেষক নির্ধারণ করা হয়। এক বছরের গবেষণার ভিত্তিতে নির্ধারিত তালিকায় স্থান পেয়েছেন যবিপ্রবির ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার ইমরান খান, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ জাভেদ হোসেন খান এবং পেট্রোলিয়াম এন্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ আমিনুল ইসলাম। এরমধ্যে ড. ইমরান খান ও ড. মো: আমিনুল ইসলাম পেশাগতের ভিত্তিতে নির্ধারিত গবেষক তালিকায়ও স্থান পেয়েছেন।

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় স্থান পেয়ে ড. ইঞ্জিনিয়ার ইমরান খান বলেন, টানা ৪র্থ বারের মতো যবিপ্রবি থেকে বিশ্বসেরা ২% বিজ্ঞানীদের তালিকায় স্থান অর্জন করতে পারাটা গর্বের বিষয়। এনার্জি ফিল্ড,এগ্রোফটোভোল্ট টাইপ, সাস্টেইনিবিলিটি, সোলার সিস্টেমসহ বেশকিছু বিষয়ে গবেষণা করেছি। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গবেষকদের নীতি নির্ধারণে কোন অন্তর্ভুক্তি নেই, ফলে গবেষকরা দেশের অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে পারে না।গবেষকদের যদি অন্তর্ভুক্তি করা যায় তাহলে আমি মনে করি দেশের জন্য উপকার হবে এবং রিসোর্সের সঠিক প্রয়োগ হবে। আমাদের দেশে গবেষণার অনেক জিনিস বাইরে থেকে কিনে না এনে গবেষণা গুলোকে কাজে লাগিয়ে সেগুলো নিজেরাই উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে পারি, কিন্তু আমাদের দেশে সে ব্যবস্থা নেই। যেহেতু আমার গবেষণার ক্ষেত্র এনার্জি ফিল্ড নিয়ে তাই আমি ভবিষ্যতেও এই ক্ষেত্রে কাজ করবো এবং কাজ করার জন্য ইতিমধ্যে ইইই বিভাগে এনার্জি রিসার্চ ল্যাব তৈরী হচ্ছে যা খুব শীঘ্রই উদ্বোধন হবে।

উল্লেখ্য যে, এলসেভিয়ার প্রতিবছর প্রায় ২০০০ এর উপরে জার্নাল প্রকাশ করে। প্রকাশিত জার্নালে নিবন্ধের সংখ্যা ২,৫০,০০০ এর বেশি এবং এর আর্কাইভে ৭০ লক্ষের অধিক প্রকাশনা রয়েছে।

About The Author

Related posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: কপি থেকে বিরত থাকুন,ধন্যবাদ।